ভুতুড়ে শহর কারশিয়াং :-
====================
Dow hill এ আছে Victoria Boys School , যা কিনা ১০০ বছরেরও বেশি পুরনো । একে ঘিরে কথিত আছে বেশ কিছু রোমহর্ষক কাহিনী । স্কুল ছুটি থাকাকালীন ফাঁকা স্কুল বাড়িটিতে অনেকেই নাকি দেখেছেন, যে, কোনও এক ছাত্র নাকি এই বাড়ির কোনও এক জানালায় বসে আছে, এছাড়াও অনেক রাত্রে ছেলেদের খেলাধুলা করার আওয়াজও নাকি ভেসে আসে এখান থেকে । যদিও আজ পর্যন্ত এই স্কুলের কোনও ছাত্র এরকম কোনও ভুত দেখেননি । তবে স্থানীয় লোকজন স্কুল বন্ধ থাকাকালীন এমন অতি প্রাকিতিক ঘটনাগুলি উপলব্ধি করেছেন বলে শোনা যায় ।
Dow hill এর জঙ্গল নাকি আরও ভয়ঙ্কর । এখানে একা একা পথ চলতে গিয়ে অনেকেই নাকি দেখেছেন কোনও এক মস্তকহীন ছাত্র নাকি তাঁকে অনুসরণ করে আসছেন । অনেক সময় একাধিক ছেলেকেও দেখা যায় । মাঝে মাঝে দেখা যায় , কোনও লাল চোখ যেন Dow Hill এর ঘন অন্ধকারাচ্ছন্ন জঙ্গলের ভেতর থেকে তাকিয়ে আছে ।
যিনি একবার দেখেন সেই দৃশ্য, সারাজীবন নাকি সেই স্মৃতি তাড়া করে বেড়ায় তাকে, এরকম অনেকে নাকি শেষ পর্যন্ত সেই ভয়ানক অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যাও করেছেন । এই Dow hill -এ কাঠ কাটতে গিয়ে অনেকে নাকি আবার কোনও মহিলার ভয়ার্ত আর্তনাদও শুনেছেন । এই সমস্ত ঘটনাবলী কাকতালীয় মনে হলেও বহুদিন ধরে এখানকার মানুষজনের মধ্যে প্রচলিত । যদিও সরকারি ভাবে এই ধরনের কোনও তথ্য সংরক্ষিত নেই।
বন্ধুরা, এসব কথার সত্যতা যদি যাচাই করতে হয়, তাহলে কোনও এক অমাবস্যার রাতে একা একা চলে যেতে পারেন Dow hill , Kurseong. ফিরে এসে আপনার অভিজ্ঞতার কথা জানাতে ভুলবেন না যেন ।
N.B : ছবিগুলি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত ।
====================
পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে আছে নানান সব অদ্ভুত কাহিনী । এর কোনওটা সত্যি কোনও টা আবার অবিশ্বাস্য , যুক্তিতে যার ব্যাখ্যা মেলে না । তেমনই একটা জায়গা হল কারশিয়াং । পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় এই হিল স্টেশনটার সাথে জড়িয়ে আছে নানান ভুতুড়ে কাহিনী । এই শহরটি বেশ পুরনো , এর আনাচে কানাচে রয়েছে বহু পুরনো বাড়ি, আর আছে জঙ্গল । এই শহরের Dow Hill অঞ্চলটিকে ভারতের অন্যতম ভুতুড়ে অঞ্চল বলা হয়ে থাকে ।
Dow hill এ আছে Victoria Boys School , যা কিনা ১০০ বছরেরও বেশি পুরনো । একে ঘিরে কথিত আছে বেশ কিছু রোমহর্ষক কাহিনী । স্কুল ছুটি থাকাকালীন ফাঁকা স্কুল বাড়িটিতে অনেকেই নাকি দেখেছেন, যে, কোনও এক ছাত্র নাকি এই বাড়ির কোনও এক জানালায় বসে আছে, এছাড়াও অনেক রাত্রে ছেলেদের খেলাধুলা করার আওয়াজও নাকি ভেসে আসে এখান থেকে । যদিও আজ পর্যন্ত এই স্কুলের কোনও ছাত্র এরকম কোনও ভুত দেখেননি । তবে স্থানীয় লোকজন স্কুল বন্ধ থাকাকালীন এমন অতি প্রাকিতিক ঘটনাগুলি উপলব্ধি করেছেন বলে শোনা যায় ।
Dow hill এর জঙ্গল নাকি আরও ভয়ঙ্কর । এখানে একা একা পথ চলতে গিয়ে অনেকেই নাকি দেখেছেন কোনও এক মস্তকহীন ছাত্র নাকি তাঁকে অনুসরণ করে আসছেন । অনেক সময় একাধিক ছেলেকেও দেখা যায় । মাঝে মাঝে দেখা যায় , কোনও লাল চোখ যেন Dow Hill এর ঘন অন্ধকারাচ্ছন্ন জঙ্গলের ভেতর থেকে তাকিয়ে আছে ।
যিনি একবার দেখেন সেই দৃশ্য, সারাজীবন নাকি সেই স্মৃতি তাড়া করে বেড়ায় তাকে, এরকম অনেকে নাকি শেষ পর্যন্ত সেই ভয়ানক অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যাও করেছেন । এই Dow hill -এ কাঠ কাটতে গিয়ে অনেকে নাকি আবার কোনও মহিলার ভয়ার্ত আর্তনাদও শুনেছেন । এই সমস্ত ঘটনাবলী কাকতালীয় মনে হলেও বহুদিন ধরে এখানকার মানুষজনের মধ্যে প্রচলিত । যদিও সরকারি ভাবে এই ধরনের কোনও তথ্য সংরক্ষিত নেই।
বন্ধুরা, এসব কথার সত্যতা যদি যাচাই করতে হয়, তাহলে কোনও এক অমাবস্যার রাতে একা একা চলে যেতে পারেন Dow hill , Kurseong. ফিরে এসে আপনার অভিজ্ঞতার কথা জানাতে ভুলবেন না যেন ।
N.B : ছবিগুলি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত ।
No comments:
Post a Comment